ইনসেস্ট গল্প – সেক্সি আম্মুর ক্ষুধার্ত যৌবন : ১ম পর্ব

(Sexy Ammur Khudarto Joubon - 1)

BappiImtiaz 2017-05-03 Comments

This story is part of a series:

ইনসেস্ট গল্প প্রথমেই বলে নেই কারো যদি আমার গল্প ভালো না লাগে এবং লেখায় কোনো ভুল হয়ে থাকে তাহলে নিজ গুনে ক্ষমা করবেন।

আমার নাম বাপ্পি, আমার জন্ম ঢাকার একটি অভিজাত এলাকার অভিজাত পরিবারে অর্থাৎ গুলশানের একটি নামকরা পরিবারে।

আমি আম্মু আব্বু এই তিন জনের ছোট পরিবার আমাদের। আমার আব্বু ঢাকার একজন নামকরা ব্যবসায়ী এবং খুব স্মার্ট লোক, আমার আম্মু সুজানা ইয়াসমিনও আমার আব্বুর চেয়ে কোনো অংশে কম নয় যেমনি সুদর্শন তেমনি বুদ্ধিমতী।

আমার আম্মু আব্বুর বিয়ে হয় প্রেম করে আর এ বিয়েতে আমার দাদু নানু কেউ রাজি না থাকায় আম্মু আব্বু পালিয়ে বিয়ে করতে বাধ্য হয় এবং তার পর থেকে ওই পরিবার থেকে আমাদের যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়।

অনেক চেষ্টার পরেও আমার আম্মু সন্তান ধারন করতে সক্ষম হচ্ছিলো না তখন ডাক্তার কিছু পরিক্ষা করতে বলে আব্বুকে। তখন দেখা যায় আমার আব্বুরই আসল সমস্যা। তারপর আব্বুর অনেক চিকিৎসা করার পর আম্মু প্রেগন্যান্ট হয় এবং আমার জন্ম হয়।

আমার জন্মের সময় আম্মুর বয়স ছিলো মাত্র ১৯বছর এবং আব্বুর আব্বুর বয়স ছিলো ২৬বছর। ডাক্তার জানায় খুব অল্প বয়স থেকে ধূমপান করার কারনে আব্বুর স্পার্মে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে গেছে এজন্যেই আম্মুর প্রেগন্যান্ট হতে এতো সময় লাগে।

আম্মু জানতো আমিই হয়তো তার একমাত্র সন্তান হয়ে থাকবো তাই আমার প্রতি আম্মু আব্বুর ভালোবাসাও ছিলো প্রচুর। ঢাকায় রাস্তার জ্যাম এর কারনে আব্বু সকালে ৭টায় অফিসে চলে যায় আর রাত ১১/১২টায় এসে কোনোমতে হালকা কিছু খেয়েই ঘুম।

আমার জন্মের পর থেকে আম্মু বাসায় টপ্স আর স্কার্ট পরেই থাকতো যাতে আমাকে দুধ খাওয়াতে সুবিধা হয় এবং পুরো বাড়ি আমার জন্যে খেলনায় ভরে রাখতো। প্রেগন্যান্ট থাকা অবস্থা থেকেই আম্মু একটু মোটা হয়ে যেতে শুরু করে এজন্যে আমার যখন ৭বছর বয়স তখন থেকেই আম্মু বাসায় ব্যায়াম-ডায়েট শুরু করে।

আম্মু আব্বুর সেক্স হয়তো খুব কমই হত কারন বাসায় অনেক সময় আমার খেলার জিনিসের খুজতে গিয়ে বিভিন্ন সেক্সটয় পেতাম (পরে আম্মুর থেকে সেক্সটয় নাম শুনেছি) আর তখন আম্মুকে এগুলা কি জিজ্ঞাসা করলে আম্মু বলতো এগুলা দিয়ে সে খেলে। আম্মু যখন রান্না ঘরে রান্না করতো তখন প্রায় সময়ই আমি আম্মুর স্কার্ট এর নিচে লুকাতাম।

তো একদিন আমি খেলা শেষ করে গোসল করবো তখন আম্মুকে খুজতে খুজতে গোসল খানার দরজায় গিয়ে আম্মুকে ডাক দিলাম আর আমি ছোট হওয়ার কারনে তখন আম্মু দরজা খুলে আমাকে ভিতরে ডুকিয়ে নিলো।

আম্মুর গায়ে তখন শুধু ব্রা আর প্যান্টি, আমিও ওগুলোতে কিছু মনে করলাম না কারন তখনো আমি সেক্সের কিছুই বুঝিনা আর এ অবস্থায় আম্মুকে আমি এর আগেও দেখেছি। তো আম্মু আমাকে সাবান লাগাচ্ছিলো আর আমি আম্মুর দুদু নিয়ে খেলতিছিলাম।

তখন আম্মু আমার প্যান্ট খুলে আমার নুনুতে সাবান লাগিয়ে দিচ্ছিলো হঠাৎ আমার নুনু দাঁড়িয়ে যায় তখন আম্মু আমাকে বলে আমার সোনা অনেক বড় হয়ে গেছে আর আমাকে বুকের সাথে জরিয়ে নেয়। তারপর আমার গায়ে পানি ঢেলে বাহিরে পাঠিয়ে দেয়।

আমি বাহিরে এসে আম্মুর খেলনা আর আমার খেলনা দিয়ে খেলা শুরু করি। আম্মু যখন বাহিরে বেড়িয়ে আসে তখন আম্মুর গায়ে শুধু লাল রং এর ব্রা আর প্যান্টি, আম্মুর ভেজা চুল আর পুরো শরীরে ফোটা ফোটা পানি দেখে আমার নুনু আবার দাঁড়াতে শুরু করে আর সেইটা দেখে আম্মু বলে সোনা তুমি এখনো প্যান্ট পড়নাই কেনো?

আমি : আম্মু আমার খুব গরম লাগতিছে তাই প্যান্ট পড়িনি আর আমার নুনু বারবার এমন কেনো হচ্ছে…?

আম্মু : সোনা তুমি এখন বড় হচ্ছো তাই এমন হচ্ছে তোমার।

আমি: আম্মু দেখো আমার নুনু দাঁড়ালে ঠিক তোমার খেলনার মতো লাগে দেখতে।

আম্মু: হা সোনা, তুমি যখন আরো বড় হবে তখন ঠিক ওইটার মত তোমার টাও হবে।

আমি : না আম্মু আমার এগুলো ভালো লাগেনা, দেখতিছো না আমি প্যান্ট পড়তে পারতিছি না।

আম্মু : আরে আমার পাগল ছেলে তোমার নুনু যত বড় হবে ততই তোমার ভালো।

আমি : কিভাবে আম্মু…?

আম্মু : আয় আমার কাছে আয়।

এই বলেই আম্মু বিছানায় শুয়ে পড়লো আর আমাকে আম্মুর পেট এ বসিয়ে নিলো।

আমি : আম্মু এখন বলো কেনো নুনু বড় হলেই ভালো।

আম্মু : আগে বলো আমি এখন তোমাকে যা যা বলবো তুমি সেইটাই করবা…?

আমি : আচ্ছা আম্মু।

আম্মু : আর এই কথা তোমার আব্বুকেও বলবা না…?

আমি : আচ্ছা।

আম্মু : তাহলে শোনো, যেই ছেলের নুনু যত বড় সে সেক্স করে ততই বেশি মজা পায় আর তার সঙ্গিনীও ততই বেশি মজা পায়।

আমি : বুঝলাম না আম্মু।

আম্মু : আমাকে কিস করো।

আমি : আচ্ছা বলেই আম্মুর গালে একটা কিস করলাম।

আম্মু : এভাবে না, মুভিতে যেভাবে করে সেইভাবে।

আমি : আমিতো পারিনা আম্মু।

আম্মু : আচ্ছা তাহলে একটা কাজ করো চকলেট যেভাবে খাও সেইভাবে আমার ঠোট আস্তে আস্তে চোষো।

আমি : আমি আম্মুর কথা মতো তাই করতে শুরু করলাম, প্রথম দিকে না পারলেও ৫/৬মিনিট পর থেকে ঠিক ভাবেই সব করতে থাকলাম। আর সেই সময় আম্মুর কোমল হাত দিয়ে আমার নুনুতে আদর করতিছিলো।

আম্মু : কোনো মেয়ের সাথে সেক্স করতে হলে প্রথমে তাকে এভাবে ৮/১০মিনিট কিস করবা যাতে সে আস্তে আস্তে উত্তেজিত হয়ে ওঠে।

আমি : আচ্ছা আম্মু।

আম্মু : এখন এক হাত দিয়ে আস্তে আস্তে আমার একটা দুদুতে আদর করবা আর একটা চুষবা।

তখন আম্মু তার ব্রা টা খুলে দিলো আর আম্মুর সুন্দর বড় বড় দুদু দুইটা আমার সামনে বেরিয়ে আসলো। আর আমিও আম্মুর কথা মতো একহাত দিয়ে একটা দুদুতে আদর করতেছিলাম আর একটা চুষতেছিলাম তার কিছুক্ষন পরেই আম্মু বললো সোনা এখন তুমি বিছানায় শুয়ে পরো আমিও আম্মুর কথা মত তাই করলাম কিন্তু আমি খেয়াল করলাম এমনি সময়ের চেয়ে আম্মুর দুদু চোষবার সময় আমার নুনু আরো বেশি শক্ত হয়ে ছিলো।

Comments

Scroll To Top